ব্লগ

সম্পাদকীয়
সম্পাদক

সম্পাদকীয়

বেশকিছু বছর আগে হাওয়ায় হাওয়ায় একটা কথা ভেসে বেড়াত , বাঙালি চরিত্রের মধ্যে সেই ব্যাপারটাই আর নেই, সেই এক্স ফ্যাক্টর।

গদ্য১ অক্টোবর, ২০২৪
ওয়াহিদার হোসেনের তিনটি কবিতা
ওয়াহিদার হোসেন

ওয়াহিদার হোসেনের তিনটি কবিতা

অস্ত্বিত্বের সবটুকু কিংবা অস্থির সবটুকু ঝাপ্সা ভাসিয়ে দিতে চাই পবিত্র স্রোতে

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
জ্যোতির্ময় বিশ্বাসের দুটি কবিতা
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস

জ্যোতির্ময় বিশ্বাসের দুটি কবিতা

একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব চলচ্চিত্রের মতো, তখন আমাদের দেখানো হোক একটি মানুষের নিবিড়

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
বাতাসের স্পর্শে
দীপ চন্দ

বাতাসের স্পর্শে

এসো ছুঁয়ে যাও জল হয়ে দাগ হয়ে আমার যা কিছু আমার

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
দুর্গাপূজার একক উদ্যোগ থেকে সার্বজনীনতা
বরুণ চন্দ্র বর্মন

দুর্গাপূজার একক উদ্যোগ থেকে সার্বজনীনতা

দুর্গাপূজা বাংলীর শ্রেষ্ঠ উৎসব। কথায় বলে বাঙালির ১২ মাসে ১৩ পার্বণ। কিন্তু বাংলায় উৎসবের চমক ১৬ আনা থেকে ১৮ আনায় পৌঁছে গেছে। দুর্গা পূজা তাদের মধ্যে অন্যতম। দুর্গা পূজার কথা শুনলে বাঙালির মনে প্রাণে আনন্দের জোয়ার নেমে আসে।

গদ্য২ অক্টোবর, ২০২৪
বাংলা বর্ণমালার শুরুতেই 'অ'কেন?
নারায়ণ চন্দ্র দাস

বাংলা বর্ণমালার শুরুতেই 'অ'কেন?

[বাংলা বর্ণমালার ধ্বনি-[=ধ্+ব+ন+ই], অর্থাৎ, [ধ্বনি=সদর্থক-ধারণা-(ধ্‌)+বাহীর-(ব)+সক্রিয়ণ-(ই) +অনকৃত-(ন) যার ভিতরে]-ধ্বনি, অর্থাৎ, বর্ণ-[=বরিত-(ব)-আবর্ত্তিত-(রেফ)-রহস্যময়ভাবে -অনকৃত-(ণ)]-সমূহের, তথা বর্ণমালার প্রতিবর্ণের লিপ্যন্তরিত রূপের সঙ্গে পরিচিত হতে হলে নিম্নলিখিত দার্শনিক ভাবধারাসমূহের ন্যূনতম ধ্যানধারণা থাকলে ভাল হয়।]

গদ্য২ অক্টোবর, ২০২৪
 ডেথ সেন্টেন্স
রঙ্গন রায়

ডেথ সেন্টেন্স

তাকান। আপনাকেই বলছি। এদিক ওদিক তাকিয়ে লাভ নেই। এ ঘরে শুধু আপনিই আছেন। আমাকে দেখতে হবে না। পাবেন না। ওই ক্যালেন্ডারের ভেতর বসে আছেন রামকৃষ্ণ। মনে হচ্ছে এক্ষুণি উঠে এসে, আপনাকে কষিয়ে মারবে এক চড়, "শালা, পেপার পড়তে পড়তে যৌন চিন্তা!"

গদ্য৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
রঙ্গমঞ্চ
পার্থ চিনা

রঙ্গমঞ্চ

পাড়ায় রক্তকরবী নাটক হচ্ছে। বলল সবাই

কবিতা২ অক্টোবর, ২০২৪
নাফিসা মিদ্যার দুটি কবিতা
নাফিসা মিদ্যা

নাফিসা মিদ্যার দুটি কবিতা

সাবধানতায় অভাব ছিল না জোগাড় ছিল বাছাই করা নামি দামি সুগন্ধির তবুও অকাঙ্খিত গন্ধটাই ছড়িয়ে পড়ল জলজ্যান্ত কলের পুতুল গুলো হঠাৎ নড়ে গেল বাঁধা পথ ছেড়ে দলে দলে মিশে গেল ভীড়ে

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
মিরাক্যাল
ওয়াহিদার হোসেন

মিরাক্যাল

মাম্মা যখন জন্ম নেয় তখন মাম্মাকে প্রথম কোলে নেয় বড় ফু।মাম্মা বড় ফুপু বলতে শেখেনি ন'মাসে প্রথম পাপা বলতে শেখে।বড় ফুফু আর মাসি দুজনে মিলে সিগনেচার করেছিল বন্ডে।অনেক রিস্ক ছিলো মাম্মার জন্মের সময়। মাম্মার যেদিন জন্ম হয় সেদিন বড়পা মানে বড় ফুপাজি কাজে ছুটি নিয়েছিলেন।তিনি ফায়ার ব্রিগেডে কাজ করতেন।বড়পা আর বড়ফু দুজনেই ছিলেন হাসপাতালে। আর মাসি।মেসো তখন মহারাষ্ট্রে নিজের জব নিয়ে ব্যস্ত।

গল্প৩ নভেম্বর, ২০২৪
রঞ্জন মৈত্রের দুটি কবিতা
রঞ্জন মৈত্র

রঞ্জন মৈত্রের দুটি কবিতা

প্রশ্ন উত্তর সব ঝ'রে গেলে ফাঁকা ফাঁকা স্কুল নো ম্যানস ল্যাণ্ডের গাছ শীত বসন্তের বিএসএফ কি যেন পাচার হবে নির্ধারিত আলোয় গুলি ছুটবে দ্রুত আর স্কুল হওলে হওলে ধরা পড়ার পথে পথে ছড়ানো লুজ শিট

কবিতা২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সকল পোস্টসমূহ

কয়েকটি কবিতা
ওয়াহিদার হোসেন

কয়েকটি কবিতা

সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

কবিতা৭ মে, ২০২৪
আমার রবীন্দ্রনাথ
ভবেশ বসু

আমার রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রনাথ হলেন জ্ঞান ও বোধ। তোমাদের আঁচলে কি ? কি বাঁধা আছে ? জ্ঞান ও বোধ বেঁধে রেখেছো কেন ? আঁচলে চাবি গোছা।তার সাথে রবীন্দ্রনাথ।সকল মায়ের আঁচলে বাঁধা।সন্তান ছুটতে ছুটতে চলে এল।চোখে ঘাম।মুখে ঘাম।পায়ে ধুলা।ছেলে মেয়ের পৃথক গামছা।গামছায় ছেলে মেয়ে পরিস্কার হল।  মা ওদের তো রবীন্দ্রনাথ দিলে না ? রবীন্দ্রনাথ গামছায় নেই।রবী আছেন আঁচলে।

গদ্য৭ মে, ২০২৪
রঞ্জিত কথা - শঙ্খ ঘোষ
সব্যসাচী হাজরা

রঞ্জিত কথা - শঙ্খ ঘোষ

রবীন্দ্রনাথের ‘জীবনস্মৃতি-র সেই কথা মনে পড়ে –‘আমাদের ভিতরের এই চিত্রপটের দিকে ভালো করিয়া তাকাইবার আমাদের অবসর থাকে না। ক্ষণে ক্ষণে ইহার এক-একটা অংশের দিকে আমরা দৃষ্টিপাত করি। কিন্তু ইহার অধিকাংশই অন্ধকারে অগোচরে পড়িয়া থাকে’। সেই অন্ধকারে এঁকে রাখা ছবিগুলো যা রঞ্জিত সিংহ’র ভেতরে একান্ত ব্যক্তিগত হয়ে থেকে গিয়েছিলো, আমি সেগুলোকেই আলোয় আনতে চেয়েছি। ‘রঞ্জিতকথা’ তাই।

গদ্য৩০ আগস্ট, ২০২৪
দুটি কবিতা
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস

দুটি কবিতা

একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

কবিতা৭ মে, ২০২৪
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
শ্রী সদ্যোজাত

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......

ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,

কবিতা৭ মে, ২০২৪
দুটি কবিতা
রোমান জাহান

দুটি কবিতা

কিছু কিছু বিষাদের সাথে আনন্দও বুক পকেটে রাখি ব্রহ্মপুত্রের মত একাকী বিবর্ণ হাওয়ায় সচকিত

কবিতা৭ মে, ২০২৪
 গাছ
হিমাংশু রায়

গাছ

চুপ করে বসে থাক আর শোন। গাছেরাও কথা বলে জানলাম কাল।  সকালে হাই তোলার মত করে গাছেরাও শব্দ করে শুকনো,ভেজা পাতাগুলোকে ঝেড়ে ফ্যালে সকালের প্রথম হাওয়ায়। তারপর একটু হাত পা নাড়িয়ে ব্যায়াম করে, সকালের রোদে। শুকনো ডালগুলোর মড়মড় আওয়াজ শুনলে বুঝবি।

গদ্য৭ মে, ২০২৪
দুধারে ঈশ্বর 
স্মৃতি রায়

দুধারে ঈশ্বর 

একটি প্রাণবন্ত ফুঁয়ে একরাশ আঙুল এ কেমন বিমল ফুল নীল হাত নেড়ে বলে প্রজাপতি ছেলেবেলা তার ক্যাপশন

কবিতা৭ মে, ২০২৪
 চিঠি
অতনু বন্দ্যোপাধ্যায়

চিঠি

ফিরে আসা চাঁদের উসকানি ঢুকে যাচ্ছে মাথার ভেতর মেঘের হাত ধরে পাথর খুঁজতে যাব তোমার কিনারে।

কবিতা৭ মে, ২০২৪
সম্পাদকীয়
সম্পাদক

সম্পাদকীয়

মড়ক লেগেছে নাকি খরা ! বাঙালি মনন বাঙালির ভাষা,  বিস্মৃত তার ঐতিহ্য ও অস্তিত্ব । সংখ্যা দিয়ে বিচার করলে এই ধারণা ভীষণ রকম ভুল বলে প্রমাণিত হবে। বছরে বছরে যেভাবে গজিয়ে উঠছে অগণন লিটিল ম্যাগাজিন , সামাজিক মাধ্যমে অবিরত বয়ে যাচ্ছে সাহিত্যের বহতা ধারা ।

গদ্য৭ মে, ২০২৪
গণিত, অথচ
নীলাদ্রি দেব

গণিত, অথচ

অ্যাম্বুলেন্সের ডালা খোলা আছে গাছের শরীরে অন্য গাছের ছায়া তবু ওভারল্যাপ এইসব দৃশ্যভাবনার পাশে ঠোঁট, বরফ, বরফ কঠিন ঠোঁট গল্প বদলে যাচ্ছে

কবিতা৭ মে, ২০২৪
সোয়েটার
অবিন সেন

সোয়েটার

গন গনে নীল শিখা মেলে গ্যাসের উনুন জ্বলছে। কেটলিতে জল সেই কখন থেকে ফুটে চলেছে। বাষ্প হয়ে অর্ধেক জল মরে গেছে। সেই দিকে কোনও খেয়াল নেই নীলার। সে একটা বেতের গদি মোড়া আরাম চেয়ারে বসে আছে। কিচেনটা ঢের বড়। প্রায় প্রমাণ সাইজ একটা ঘরের মতো। এখানে বসে উলের কাঁটায় শব্দ তুলে সোয়েটার বুনে যাওয়া তার একমাত্র বিলাসিতা। শীতের দিনে আগুনের এই উত্তাপটা কী যে আরামের, নীলা তা কাউকে বোঝাতে পারবে না। গ্যাসটা কতক্ষণ জ্বলছে সে দিকে তার কোনও খেয়াল নেই। চায়ের জল বসানোটা আসলে একটা ছুতো। শীতের রাতে আগুনের উষ্ণতাকে সে প্রাণ ভরে উপভোগ করে নিচ্ছে। গ্যাস পুড়ছে পুড়ুক। সেই নিয়ে সে মাথা ঘামায় না। তার স্বামী বিপুলের টাকার অভাব নেই। তারা বিশাল ধনী না হতে পারে কিন্তু এই সব সামান্য বে-হিসেবী খরচ করার মতো তাদের ঢের পয়সা আছে।

গল্প৭ মে, ২০২৪
রবীন্দ্রনাথ থেকে বর্তমান : গ্রাম বাংলার জীবন যাপন
নাফিসা মিদ্যা

রবীন্দ্রনাথ থেকে বর্তমান : গ্রাম বাংলার জীবন যাপন

একটা গোটা সমাজের জীবন যাপনের মান নির্ভর করে, সেই সময়ের শিক্ষা ব্যবস্থা, সামাজিক অবস্থান, জ্ঞান চর্চা ও শিল্প চর্চা ইত্যাদির উপরে । জ্ঞানচর্চা বা শিল্পচর্চায় বাঙালি শুধু মাত্র আমাদের দেশে নয় সারা বিশ্বে সম্মানিত হয়ে এসেছে ।

গদ্য৭ মে, ২০২৪
দুটি কবিতা
দুর্জয় দাস

দুটি কবিতা

ব্যাপার তো নিশ্চই আছে। কাছে টানা নিদারুন নদী।  সরল ঝরাচ্ছে তার চোখ।হাসি কান্নার চুলচেরা।বেখেয়াল  শিশুসুলভ ।মোহনায় চিবুক নেমেছে।

কবিতা৭ মে, ২০২৪
মান্দার আগুন
রহিত ঘোষাল

মান্দার আগুন

কালো খাতার পাতার উপরে প্রলয় ঝড়, সেখানে যে বনান্ত, আমায় ডাকে, ছাইভস্ম আমায় ডাকে।

কবিতা৭ মে, ২০২৪
 বাঙালীর নববর্ষ
বরুন চন্দ্র বর্মন

বাঙালীর নববর্ষ

নববর্ষ হল বাংলা পঞ্জিবাঙালীর নববর্ষকার প্রথম মাসের পহেলা দিন। তথা বঙ্গাব্দের প্রথম দিন হলো বাংলার নববর্ষ। দিনটি সমগ্র বাঙালি জাতির সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যবাহী বর্ষবরণের দিন। গতানুগতিক জীবনধারার মধ্যে নববর্ষ নিয়ে আসে নতুন সুর, নতুন উদ্দীপনা। পুরানো দিনের গ্লনি জোড়াকে মুছে দিয়ে এক রাশ হাঁসি, আনন্দ আর গান দিয়ে ভুলিয়ে দিয়ে যায় এই নববর্ষ। সেই প্রাচীনকাল থেকে জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এটি বাঙালির অত্যন্ত প্রাণের উৎসব। শুধু আনন্দ উল্লাসই নয়, সকল মানুষের জন্য কল্যাণ কামনারও দিন। আমরা সকলেই সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণের প্রত্যাশা নিয়েই মহা ধুমধামের  সঙ্গে আমাদের নববর্ষ উদযাপন করি। একে অন্যকে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়ে বলি ”শুভ নববষ”। 

গদ্য৭ মে, ২০২৪
দুটি কবিতা
মেহেবুব আরা পারভীন

দুটি কবিতা

সম্মুখে আমিও ধূলিকনা- বন ও বনান্তরে গাছেদের আটপৌরে জীবন বেদ, কিংবা আলোকবর্ষ পেরিয়ে সন্ধানী কানাঘুষো এক শূন্য আকাশ আর শূন্যর ছয়লাপ খামেভরা মন কুয়োতে হাঁসফাঁস।

কবিতা৭ মে, ২০২৪
কাকন রেজার দুই কবিতা
কাকন রেজা

কাকন রেজার দুই কবিতা

একটা দুরন্ত নদী পুষে রাখি বুকের মধ্যখানে কবে জানি পাড় ভাঙে অভিমানে ২ উপচে পড়ছে পাড় ভেঙে পানি; মিমি বলে, জল পরিভাষা যা হোক, পড়ছে তো অবিরল

কবিতা৭ মে, ২০২৪
এখানে আসবে না কেউ
রঙ্গন রায়

এখানে আসবে না কেউ

চেক - হ্যালো টেস্টিং - শুনতে পাচ্ছেন? শুনুন – জানালা দিয়ে হাওয়া ঢুকে গেল। ক্যালেন্ডারটা উড়ছে। দেওয়ালে ঘষটানির একটা শব্দ। পুরোনো বছর উড়ছে। আমি ৩১শে ডিসেম্বরে এসেই থমকে গেছি। বাইরে নতুন বছর চলছে, আমি পুরোনো বছরে। কীরকম অদ্ভুত লাগে। কাকতালীয় ভাবে দেওয়াল ঘড়িটাও বন্ধ। ব্যাটারি শেষ।

গল্প৭ মে, ২০২৪
কিশোর কাহিনি
রোমান জাহান

কিশোর কাহিনি

সেই বাড়ীটা কখনই ডিঙ্গানো হয়নি শুধু ফটকে দাড়িয়ে দেখেছি সুদৃশ্য স্বপ্নের দারুচিনি জানালার পর্দার সাথে উড়েছে ঈর্ষাকাতরতার ভেতর এক কিশোরের কাছে মায়াবী এক শহর

কবিতা২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
অবনী বাড়ি আছো
পার্থসারথী লাহিড়ী

অবনী বাড়ি আছো

“আধেকলীন হৃদয়ে দূরগামী ব্যথার মাঝে ঘুমিয় পড়ি আমি সহসা শুনি রাতের কড়ানাড়া ‘অবনী বাড়ি আছ?”

গল্প৭ মে, ২০২৪
কয়েকটি কবিতা
তাসনুভা অরিন

কয়েকটি কবিতা

প্রয়োজনে পাতা ঝরানোর নাম বৃক্ষ সে পাঁজরে আটকে রাখে পৃথিবী পৃথিবী বললে সমুদ্র না দেখি বৃক্ষ আর মাটির কাহিনী।

কবিতা৭ মে, ২০২৪
ছবি আঁকার স্কুল
দেবাশিস সাহা

ছবি আঁকার স্কুল

পাড়ার প্রাইমারি স্কুলে ছুটির দিনে ছবি আঁকা শেখায় নবকাকা সবাই ছেলে মেয়েকে আঁকা,কম্পিউটার, গান,নাচ,তবলা,ক্যারাটে পন্ডিত করতে চায় ছত্রাক রঙের সারি সারি হরেক রকমের পাঠশালা

কবিতা২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দুটি কবিতা
শৌভিক দত্ত

দুটি কবিতা

যেভাবে বিরল থাকে আর আত্মহত্যার ছোট ছোট রাস্তা তৈরী হয় আমি জানি সমান্তরাল শুধুমাত্র পাশাপাশি বয়ে চলা নয়

কবিতা৭ মে, ২০২৪
বন্ধু
প্রাণজি বসাক

বন্ধু

আমি তো বন্ধু নই - কোন বন্ধুর জন্য হাতড়ে বেড়াও ঘুমঘোরে এপাশ ওপাশ সারারাত গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে

কবিতা৭ মে, ২০২৪
রবীন্দ্রগানে কথা এবং ভাব
উমাপদ কর

রবীন্দ্রগানে কথা এবং ভাব

রবীন্দ্রনাথের সমস্ত গানকেই কিছু পর্যায় বা পর্বে ভাগ করা হয়ে থাকে। যার একটি ‘স্বদেশ’ পর্যায়ের গান। সে গানের সংখ্যা খুব কম নয়। কারণ, রাজ ও সমাজনীতি নিয়ে কবির যথেষ্ট উৎসাহ তাঁর সাহিত্যকর্মের বিভিন্ন বিভাগেই লক্ষ করা যায়। সেক্ষেত্রে গান আরও বেশি কমিউনিকেটিভ।

গদ্য৭ মে, ২০২৪
সঙ্গে লেডিস আছে
সত্যম ভট্টাচার্য

সঙ্গে লেডিস আছে

খ্যাঁচ করে বাসটা ব্রেক চাপতেই লোকজন সব পেছন থেকে একবারে হুমড়ি খেয়ে গায়ে পড়লো তৃষানের গায়ে আর তাতেই ওর চটকাটা গেলো ভেঙে। মুখ দিয়ে দু একটা ব কারন্ত শব্দ বেরিয়ে এসেছিলো আর একটু হলেই কিন্তু ঠিক তখনই তৃষানের মনে পড়লো এসব কিচ্ছু বলা যাবে না আজ কারণ সঙ্গে লেডিস আছে।

গল্প৭ মে, ২০২৪
দুটি কবিতা
ওয়াহিদা খন্দকার 

দুটি কবিতা

প্রশ্নের আড়াল থেকে অল্প আলোতে তাকে বেরিয়ে যেতে দেখেছি কিছু নীচ অক্ষর মিলিয়ে গান বাঁধতে দেখেছি... তারপর থেকেই কালো রঙের ঘাস খায় বিবর্ণ বেড়ালটা জেগে ওঠে যাবতীয় ভুল পথ...

কবিতা৭ মে, ২০২৪
আমার শহর
নীলাদ্রি বাগচী

আমার শহর

অহংকার ক্ষয়ে ঝরছে মূর্হুমূহু বিস্ফোরণে ব্যাকরণ ভেঙে চেতনা দ্যোতক রাত্রি কুকুরের মতো পায়ে পায়ে ঘুরছে কেবল

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
রঙ্গমঞ্চ
পার্থ চিনা

রঙ্গমঞ্চ

পাড়ায় রক্তকরবী নাটক হচ্ছে। বলল সবাই

কবিতা২ অক্টোবর, ২০২৪
নাফিসা মিদ্যার দুটি কবিতা
নাফিসা মিদ্যা

নাফিসা মিদ্যার দুটি কবিতা

সাবধানতায় অভাব ছিল না জোগাড় ছিল বাছাই করা নামি দামি সুগন্ধির তবুও অকাঙ্খিত গন্ধটাই ছড়িয়ে পড়ল জলজ্যান্ত কলের পুতুল গুলো হঠাৎ নড়ে গেল বাঁধা পথ ছেড়ে দলে দলে মিশে গেল ভীড়ে

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
সম্পাদকীয়
সম্পাদক

সম্পাদকীয়

বেশকিছু বছর আগে হাওয়ায় হাওয়ায় একটা কথা ভেসে বেড়াত , বাঙালি চরিত্রের মধ্যে সেই ব্যাপারটাই আর নেই, সেই এক্স ফ্যাক্টর।

গদ্য১ অক্টোবর, ২০২৪
ফেরী হাতে তাকে ডাকি
মেহবুব গায়েন

ফেরী হাতে তাকে ডাকি

ফেরী হাতে তাকে ডাকি সেই ছেড়ে আসছি আয়না, ধুলোয় আঁকো সাদা পথ হেটলাইটে চাপা পড়া বৃষ্টি বাকল অন্ধকার ভোর, পা-ধোয়া নরঘাট চর আমি ফেরী হাতে তাকে ডাকি পুরোনো ঠিকানায়।

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কাফন
হিমাংশু রায়

কাফন

শালকুঞ্জের বিপরীতে এম বি এ ডিপার্টমেন্ট তার পাশে একটা ছোট্ট নালা, কিছু ছোটো ছোটো গাছ, হাঁটু ভেজার মত জল।দুপুরবেলা, প্রচন্ড রোদ,গাছের ফাঁক দিয়ে রোদ চুঁইয়ে পড়ছে । দুজন মধ্যবয়সী মহিলা কাঠের বোঝা পায়ের কাছে নিয়ে রাস্তার দিকে তাকিয়ে । চোখ মুখে বয়সের সমান্তরাল দাগ। চুঁইয়ে আসা রোদের আলো, বয়সের দাগ আর বিষন্নতায় ভরা মুখ । বোধন সাইকেল চালিয়ে ঘোরাঘুরি করছিল, রাস্তায় উঠতেই চোখাচোখি হল।দুটি মহিলার মধ্যে একজন বললেন

গল্প৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
মিরাক্যাল
ওয়াহিদার হোসেন

মিরাক্যাল

মাম্মা যখন জন্ম নেয় তখন মাম্মাকে প্রথম কোলে নেয় বড় ফু।মাম্মা বড় ফুপু বলতে শেখেনি ন'মাসে প্রথম পাপা বলতে শেখে।বড় ফুফু আর মাসি দুজনে মিলে সিগনেচার করেছিল বন্ডে।অনেক রিস্ক ছিলো মাম্মার জন্মের সময়। মাম্মার যেদিন জন্ম হয় সেদিন বড়পা মানে বড় ফুপাজি কাজে ছুটি নিয়েছিলেন।তিনি ফায়ার ব্রিগেডে কাজ করতেন।বড়পা আর বড়ফু দুজনেই ছিলেন হাসপাতালে। আর মাসি।মেসো তখন মহারাষ্ট্রে নিজের জব নিয়ে ব্যস্ত।

গল্প৩ নভেম্বর, ২০২৪
কয়েকটি কবিতা
শৌভিক দত্ত

কয়েকটি কবিতা

খতম তালিকার বাইরে যে দরবেশ গুচ্ছ বাতাস আমায় অক্ষর দেবে দেবে সোহাগচিহ্নের ছটফটে ঘর নাদানে ঝকঝকে টিউকল বসেছে সে পোশাক চেনায় সে সামন্ততান্ত্রিক

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
12 AM
রাহেবুল

12 AM

12 AM বলে একখানি ব্যান্ড ছিল। বাংলাদেশের। লিড সিংগারের নামটা মনে পড়ছে না এ মুহূর্তে, কী জানি পরে হয়তো যদি আসে ঘুম, ঘুমের ভেতর হাঁটতে হাঁটতে মনে পড়ে যাবে সে। সে ব্যান্ডটা বোধয় টেকেনি, পরে লিড সিংগার আরেক ব্যান্ড বানিয়েছিল যার নামটাও মনে নেই। ইদানীং এমনিতেও ভুলে যাওয়ার প্রবণতা অনেক বেড়েছে, বুঝি। এত্ত পাসওয়ার্ড চারিদিকে ছড়ানো, মানিব্যাগের (ওয়ালেট বলেন কেউ; যে এখন ভার্চুয়াল কড়ির পরিচিত আবাস) কথা ভুলে যাও, এমনি পকেটেই যেটাকে ছোটবেলা থেকে জ্যাব্‌ বলে ডাকি, চিনি, তাতেও যখন খুচরো কয়েনগুলো দেশজোড়া উঠে যাওয়ার পর কোনো খুচরো নোট রাখি সেটাও মনে রাখতে পারি না।

গদ্য৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আবহ
অনিন্দিতা ভৌমিক

আবহ

যে পথ রোজকার দেখা,তার সামান্য দূরত্ব থেকে হাঁটু মুড়ে,চুপচাপ এই তাকিয়ে থাকা এ যেন নিজের ভেতর থেকে নিজেকে খুলে ফেলা

কবিতা২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
রঞ্জন মৈত্রের দুটি কবিতা
রঞ্জন মৈত্র

রঞ্জন মৈত্রের দুটি কবিতা

প্রশ্ন উত্তর সব ঝ'রে গেলে ফাঁকা ফাঁকা স্কুল নো ম্যানস ল্যাণ্ডের গাছ শীত বসন্তের বিএসএফ কি যেন পাচার হবে নির্ধারিত আলোয় গুলি ছুটবে দ্রুত আর স্কুল হওলে হওলে ধরা পড়ার পথে পথে ছড়ানো লুজ শিট

কবিতা২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সাজ্জাদ সাঈফের তিনটি কবিতা
সাজ্জাদ সাঈফ

সাজ্জাদ সাঈফের তিনটি কবিতা

১. নিঃসঙ্গ : অচেনা পাখির শিস তাড়া করে বৈচিত্র‍্যে। বেড়ে উঠি তত্‍সম বোধে, মেঘের আদরে, মাতৃভাষায়! তারপর ঘাস ডুমুর ছড়ানো ঘাস ভিটার মাচানে ঘাস সমুদ্র সম্ভ্রমে কারো হৃদয় অংকন করে!

কবিতা২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
যে সময় স্থির হতে জানে না
পিয়াল রায়

যে সময় স্থির হতে জানে না

ধন্যযোগ আপনাকে, আমাদের এভাবে সাহসী করে তোলার জন্য নইলে তো ভেবে নিয়েছিল সকলে ফসিল আমরা, সবেতেই বড় বেশি প্রসন্ন সিংহাসনে বসলে রাজা একবার পুজো দিই, পাদ্যঅর্ঘ, যেন ভগবান স্বর্গ থেকে নির্বাচিত, নেমেছেন দয়া করে

কবিতা২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
ভাত ঘুম ও শব্দ
স্মৃতি রায়

ভাত ঘুম ও শব্দ

(১) যেন সে সমবয়সি মাথা গুঁজে রাখে শিশুর ঘুমন্ত দরজার বন্ধ ঈশ্বরে । তাদের কাছেই হাজারও পাকস্হলী লুপ্ত হয়ে ফিরে আসে ।কি নিষ্ঠুরতায়? দুশো আড়াইশো বছর সুখী করে উনুন । তুষের আগুনে সেই বৃদ্ধ হাত পা গুটিয়ে বসেছিলো ।

কবিতা২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কয়েকটি কবিতা
বনমালী নন্দী

কয়েকটি কবিতা

ঠিক একদিন উড়ে যাবে মায়া ফেলে,ছায়া ও খাঁচা ফেলে দূরে,বহুদুর যতটা বলে চিনিয়ে ছিল আকাশ বাতাস পৃথিবী মা মাতৃভূমি

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
চারটি কবিতা
স্মৃতিজিৎ

চারটি কবিতা

বিশ্বাসের প্রশাখায় ধোঁকার নীলাভ ফুল নিজস্ব মণিকর্ণিকায় হেরে যাই তোমার প্রথম দিন আর তোমার শেষ দিনের মাঝে সাতটি গিরগিটি

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কয়েকটি কবিতা
সুবীর সরকার

কয়েকটি কবিতা

নাভিতে ভীষন শীত।তোমার স্তনে আঙুল রাখি। ঘাড়ে হাত বোলাই ভাঁজ করা রুমালের মত। ক্লিভেজে ঘাম জমলে দেখতে পাই সক্রিয় তিল সঙ্গম অনেকটাই ডুবসাঁতার। বিবাহ মানে আংটি ও আঙুল। মধ্যরাতের সঙ্গম শেষ হলে হেমন্তের মাঠে বেজে ওঠে সা রে গা মা

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কয়েকটি কবিতা
জুবায়ের দুখু

কয়েকটি কবিতা

বহুদূরে একটা গাছের শরীরে ঘুমিয়ে পড়েছে চড়ুই তার দেহ জুড়ে ক্লান্ত অবস্বাদ ঘুমিয়ে পড়বার আগে কী ভেবেছিল পাখি? হয়তো তার মা অপেক্ষা করছে, অথচ ভাইয়েরা নবী ইউসুফের মতো তাড়িয়ে দিয়েছিল ঘর থেকে, গহীনে।

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দুটি কবিতা
পি য়া স র শি দ

দুটি কবিতা

তুমি সুদীর্ঘ মৌনতা নিয়ে / বিরান প্রান্তে একাকী ময়ূরী / ঘোর বরষায় / ভেঙে ভেঙে যায় ভরা বিকেল / খসে খসে পড়ে ফলবতী চাঁদ আর / সূর্য দহনে আমার জ্বালা পোড়া হয়/

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দুটি কবিতা
ভাস্বতী গোস্বামী

দুটি কবিতা

পিকনিক বসেছে আলু কপির আই ডি ঘষে ঘষে পরীক্ষা এদিকটা কনভয় শুধু বালি বা বরফেই যুদ্ধ আটকে থাকে না আমার খিচুড়ির বালতিও ফুঁসে উঠছে অভিমান

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দুটি কবিতা
সুবাইতা প্রিয়তি

দুটি কবিতা

আমার চোখে দেখো, গভীর চোখে- করুণ বনাঞ্চলে এক ফুল ফুটে আছে। উন্মুখ তবু চুপ,নৈঃশব্দে বনানীর বাড়ন তাই,ফুল ফুটার সুখেও সুর গান বারণ।

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বাতাসের স্পর্শে
দীপ চন্দ

বাতাসের স্পর্শে

এসো ছুঁয়ে যাও জল হয়ে দাগ হয়ে আমার যা কিছু আমার

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
কয়েকটি কবিতা
জারিফ আলম

কয়েকটি কবিতা

এতটা নিখুঁত হলে চলে না কিছুটা খুঁত নিয়ে দিব্যি বেঁচে থাকা যায়। কখনো হাসির গমকে ব্যথার বাদ্য বেজে উঠলে কখনো সুরের গভীরে আরেক সুরের বোঝাপড়া হলে সহজেই মুছে ফেলা যায়- দৃশ্যবাহিত দিন।

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
জ্যোতির্ময় বিশ্বাসের দুটি কবিতা
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস

জ্যোতির্ময় বিশ্বাসের দুটি কবিতা

একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব চলচ্চিত্রের মতো, তখন আমাদের দেখানো হোক একটি মানুষের নিবিড়

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
নতুনভাবে শিখে নাও
রহিত ঘোষাল

নতুনভাবে শিখে নাও

যাদেরকে তালুতে তুলে রেখেছি তাদের দেখলে তুমি শিউরে উঠবে, শুধু তাদের কথা বলব কেন এই সাক্ষাৎকারে, তুমিও বলো ভালো-মন্দ বা যা যা অন্যায় হয়েছে তোমার সাথে, বাড়িতে সবাই কেমন আছে,

কবিতা৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দুর্গাপূজার একক উদ্যোগ থেকে সার্বজনীনতা
বরুণ চন্দ্র বর্মন

দুর্গাপূজার একক উদ্যোগ থেকে সার্বজনীনতা

দুর্গাপূজা বাংলীর শ্রেষ্ঠ উৎসব। কথায় বলে বাঙালির ১২ মাসে ১৩ পার্বণ। কিন্তু বাংলায় উৎসবের চমক ১৬ আনা থেকে ১৮ আনায় পৌঁছে গেছে। দুর্গা পূজা তাদের মধ্যে অন্যতম। দুর্গা পূজার কথা শুনলে বাঙালির মনে প্রাণে আনন্দের জোয়ার নেমে আসে।

গদ্য২ অক্টোবর, ২০২৪
বাংলা বর্ণমালার শুরুতেই 'অ'কেন?
নারায়ণ চন্দ্র দাস

বাংলা বর্ণমালার শুরুতেই 'অ'কেন?

[বাংলা বর্ণমালার ধ্বনি-[=ধ্+ব+ন+ই], অর্থাৎ, [ধ্বনি=সদর্থক-ধারণা-(ধ্‌)+বাহীর-(ব)+সক্রিয়ণ-(ই) +অনকৃত-(ন) যার ভিতরে]-ধ্বনি, অর্থাৎ, বর্ণ-[=বরিত-(ব)-আবর্ত্তিত-(রেফ)-রহস্যময়ভাবে -অনকৃত-(ণ)]-সমূহের, তথা বর্ণমালার প্রতিবর্ণের লিপ্যন্তরিত রূপের সঙ্গে পরিচিত হতে হলে নিম্নলিখিত দার্শনিক ভাবধারাসমূহের ন্যূনতম ধ্যানধারণা থাকলে ভাল হয়।]

গদ্য২ অক্টোবর, ২০২৪
ওয়াহিদার হোসেনের তিনটি কবিতা
ওয়াহিদার হোসেন

ওয়াহিদার হোসেনের তিনটি কবিতা

অস্ত্বিত্বের সবটুকু কিংবা অস্থির সবটুকু ঝাপ্সা ভাসিয়ে দিতে চাই পবিত্র স্রোতে

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
বহত কঠিন হ্যায় ডগর পনঘটকি....খুব কঠিন রাস্তাটা, ঝিল হে তোমার
স্বপন রায়

বহত কঠিন হ্যায় ডগর পনঘটকি....খুব কঠিন রাস্তাটা, ঝিল হে তোমার

ও কিছুটা আগেই। এটাই হয়। ও আগে থাকে। সর্ষেফুলের হলুদ মাখে তার এই এগিয়ে থাকা। সে সংবাদপত্র পড়ে কিনা জানিনা। সংবাদ হয়, এই মাঠের অমনিবাস আর হলদেটে নিমন্ত্রণ পেরিয়ে তার যাওয়া। আমি অনুসরণ করি। কেন, জানিনা। কবে থেকে মনে নেই। চায়ের কাপ আর ঠোঁটের ভেতরে যে কখনো সখনো পিছলে পড়া সেরকমই পিছল কিছু হয় এই ফলো করার সময়। চা ঠোঁটে আসেনা। সেও আসেনা তার পিছনে, তার ফিরে তাকানো আছে, ফেরা নেই। আমের মুকুলে কিভাবে এসেছে হাওয়াদার কোরিওগ্রাফি, তাতে মুক্ত বাজারের ছাপ্পা, এসব পেরিয়ে আর যেতে পারিনা। কোয়েলটা জানে। ডাকে। কোয়েলিয়া কোথায়...

গল্প৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
 ডেথ সেন্টেন্স
রঙ্গন রায়

ডেথ সেন্টেন্স

তাকান। আপনাকেই বলছি। এদিক ওদিক তাকিয়ে লাভ নেই। এ ঘরে শুধু আপনিই আছেন। আমাকে দেখতে হবে না। পাবেন না। ওই ক্যালেন্ডারের ভেতর বসে আছেন রামকৃষ্ণ। মনে হচ্ছে এক্ষুণি উঠে এসে, আপনাকে কষিয়ে মারবে এক চড়, "শালা, পেপার পড়তে পড়তে যৌন চিন্তা!"

গদ্য৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪