(১)
যেন সে সমবয়সি মাথা গুঁজে রাখে শিশুর ঘুমন্ত দরজার বন্ধ ঈশ্বরে । তাদের কাছেই হাজারও পাকস্থলী লুপ্ত হয়ে ফিরে আসে ।কি নিষ্ঠুরতায়? দুশো আড়াইশো বছর সুখী করে উনুন । তুষের আগুনে সেই বৃদ্ধ হাত পা গুটিয়ে বসেছিলো । নিরর্থক শব্দের বৃষ্টিতে আঙুলের ধোঁয়াটে কলকল লাফিয়ে উঠতে গিয়ে স্থির হয় মগডাল। পাতার নিষ্পলক স্পর্শে, ভয় ভেঙে রৌদ্র পড়ছে অন্ধকার। এক মিনিটের জন্য খুলে যাক ঝিলমিল। উঠে যাচ্ছে ঘুঘু ।
(২)
এবং কাঁপা বাঁশির ঘন পাহাড় , মিলিয়ে দিতে পারলেই ময়ূর। এমন ফুসুকুড়ি তাকেই মানায় যে ফুটে আছে । সারিবদ্ধ বিকেলের গৃহস্থ হা করো , মুখের ওপর কাঠবাদাম মাঠ শিশির রচনা করে । তার ঢাল খুলে মৃদু সোমবার, রোজ নীল চেকশার্ট লেখা আঙুল বোঝাই করে , দোকানপাট নদীর দাগ তীব্র মানচিত্র। যদিও পুরনো যা যাবতীয় অথবা মাইকেল দ্যাখো নাতিশীতোষ্ণ
।
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,