৭ মে, ২০২৪
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে।
কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে,
ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,
ব্লাউজের ঠিক নিচে কোমরের একটু উপরে আমার পিঠে একটা আঁচিল আছে।
আবার যদি কোনদিন তোমার রক্তেলেখা কে আদর করো বা আবেশে ভরিয়ে তোলো, সেদিন ওই আঁচিল'টাতে.…..
এতটা নির্লজ্জ হয়তো আকাশের সাথেই হতে পারে রক্তেলেখা.....
সারাদিনটা যেমন তেমন করে ঠিকই কেটে যায় ,
অনেক সময় হোঁচট খাই
পিছলে পড়ি খসখসে মেঝেতেও,,,
আবার সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে পড়ি।
কিন্তু তারপর !
এক অবিকল শতরূপ নিস্তব্ধতা আমাকে গ্রাস করছে প্রতিনিয়ত,
রাত যত গাঢ় হয় ততখানি প্রকট হয় ভিতরের জনশূন্য উলঙ্গতা,
এই ঠোঁটে নিত্যদিন কত ছোঁয়া আসে ও যায়,
আমার পরশটুকু রেখো স্মৃতি করে তোমার বৈকুণ্ঠেরও আঙ্গিনায় ,
এত চিৎকার কেন ?
এত অস্থিরতা কেন ?
এত এত আঁচড়ের সহাস্য প্রতিলিপি কেন ?
সারা শরীর জুড়ে অযাচিত একটি জীবন্ত লাশের দৌড়ঝাঁপ আর নিতে পারছি না !!
ভালোবেসে সুখ শান্তির অদম্য ভ্রমণ আর চাই না আকাশ,
আমি চাই তোমার বহুগামী দুটি নিঃসংকোচ হাতে
আমার সুসংহত সুবিনত একটি শান্ত-শীতল স্নেহ-চূড়া মৃত্যু ,
ভালোবেসে কতকিছুই তো হয় বলো !!
তবুও বিকেল হব হব অল্প রোদের মেঘ-বৃষ্টি গল্পটা,
আজও কিন্তু ব্যবহারিক বাকিটা ব্যক্তিগত নয়তবা কাল্পনিক,
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
ওয়াহিদার হোসেন
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
কবিতা৭ মে, ২০২৪
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
কবিতা৭ মে, ২০২৪
রোমান জাহান
দুটি কবিতা
কিছু কিছু বিষাদের সাথে আনন্দও বুক পকেটে রাখি ব্রহ্মপুত্রের মত একাকী বিবর্ণ হাওয়ায় সচকিত
কবিতা৭ মে, ২০২৪