সকল দ্বিধা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
প্রেম বাঁচে
প্রেম বাঁচে অপ্রেমেও বেঁচে থাকে মোমের প্রদীপ।শিখার আহ্বানে নেমে পড়া যায় কামের কর্দমে।দহনের প্রত্যেকটি পর্যায় চিরজীবী হয়।ফুটে ওঠে যাতনার তুমুল আঘ্রাণে।
কবির আয়াত
কৈশোরের বালিকাকে কেন খোঁজে কবির আয়াত?তার শরীরের সমস্ত ক্ষত জুড়ে নাজিলের স্বেদ রক্ত ঘাম।জন্মদাগ ধুয়ে যায় অশ্রুসিক্ত কাব্যের ধারায়।
এভাবে কাছে এলে প্রেমিকার দিন ঢলে পড়ে। ঢলে পড়ে অভিমানী ঢেউয়ের গায়ে!
কোরাস
যখন সে ফেলে আসে ফসলের ঘ্রাণ।
হাত গালে ধানের পরাগ।অসমাপ্ত খন্ড খন্ড স্বরলিপি ওড়ে।
শেষ চাষীটির গালে লেখা থাকে রৌদ্রাভ আলাপ।
হেড ফোনে একলা একা রাত্রির কোরাস।
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
দুটি কবিতা
কিছু কিছু বিষাদের সাথে আনন্দও বুক পকেটে রাখি ব্রহ্মপুত্রের মত একাকী বিবর্ণ হাওয়ায় সচকিত
দুধারে ঈশ্বর
একটি প্রাণবন্ত ফুঁয়ে একরাশ আঙুল এ কেমন বিমল ফুল নীল হাত নেড়ে বলে প্রজাপতি ছেলেবেলা তার ক্যাপশন
দুটি কবিতা
সম্মুখে আমিও ধূলিকনা- বন ও বনান্তরে গাছেদের আটপৌরে জীবন বেদ, কিংবা আলোকবর্ষ পেরিয়ে সন্ধানী কানাঘুষো এক শূন্য আকাশ আর শূন্যর ছয়লাপ খামেভরা মন কুয়োতে হাঁসফাঁস।