ওয়াহিদার হোসেন

সকল পোস্টসমূহ

কয়েকটি কবিতা
ওয়াহিদার হোসেন

কয়েকটি কবিতা

সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

কবিতা৭ মে, ২০২৪
ওয়াহিদার হোসেনের তিনটি কবিতা
ওয়াহিদার হোসেন

ওয়াহিদার হোসেনের তিনটি কবিতা

অস্ত্বিত্বের সবটুকু কিংবা অস্থির সবটুকু ঝাপ্সা ভাসিয়ে দিতে চাই পবিত্র স্রোতে

কবিতা১ অক্টোবর, ২০২৪
অশ্বারোহী জ্বিন
ওয়াহিদার হোসেন

অশ্বারোহী জ্বিন

ছোটবেলায় ঘুম থেকে জেগেই মানে চোখ খুলে দেখতাম অন্ধকার কেটে গেছে কিনা।অন্ধকারের আলাদা রকম ছিলো। এখনকার বড় বয়সের মতো নয়।এখন ঘড়ি দেখি।আগে তো আমাদের একটাই ঘড়ি ছিলো।মা'র দূর সম্পর্কের ভাইয়ের মানে মামার কাছ থেকে কেনা।চোখ খুললে প্রথম সন্দেহ হতো বেরোনো যাবে কিনা।মাকে ডিঙিয়ে কি করে বেরোব?আস্তে আস্তে উঠে দরজা খুলে বেরিয়ে পড়ব কি?অত সাহস হতনা।

গদ্য২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
মিরাক্যাল
ওয়াহিদার হোসেন

মিরাক্যাল

মাম্মা যখন জন্ম নেয় তখন মাম্মাকে প্রথম কোলে নেয় বড় ফু।মাম্মা বড় ফুপু বলতে শেখেনি ন'মাসে প্রথম পাপা বলতে শেখে।বড় ফুফু আর মাসি দুজনে মিলে সিগনেচার করেছিল বন্ডে।অনেক রিস্ক ছিলো মাম্মার জন্মের সময়। মাম্মার যেদিন জন্ম হয় সেদিন বড়পা মানে বড় ফুপাজি কাজে ছুটি নিয়েছিলেন।তিনি ফায়ার ব্রিগেডে কাজ করতেন।বড়পা আর বড়ফু দুজনেই ছিলেন হাসপাতালে। আর মাসি।মেসো তখন মহারাষ্ট্রে নিজের জব নিয়ে ব্যস্ত।

গল্প৩ নভেম্বর, ২০২৪