এক।।
ফিরে আসা
চাঁদের উসকানি
ঢুকে যাচ্ছে মাথার ভেতর
মেঘের হাত ধরে পাথর খুঁজতে যাব
তোমার কিনারে।
দুই।।
তুমি চাইলেই পাতায় আবার
শব্দের টানাপোড়েন
তুমি চাইলেই পাতা খসে পড়বে
ছৈ এর নগরে।
তিন।।
চরিত্র নামের একটা গান শ্রদ্ধা হয়ে উঠলো।
আমরা মাঠ ছেড়েছিলাম সেই বিশ্বাস নিয়ে।
মাঠে নেমেছিলাম সেই সঙ্গীত নিয়ে।
চার।।
দেওয়ালে মায়ের গন্ধ
আমার শরীরেও
এখনো
এভাবেই সব খুঁজে পাই
স্বাদের উত্তরে।
পাঁচ।।
হাঁড়িতে হাঁড়িতে ঢুকে গেল লক্ষ লক্ষ মুখ
আমাদের নতুন বাড়িতে এবার তৈরি হবে মুখোশের নতুন ঠিকানা।
......
আর এমন কিছু নেই
যার জন্য নিজেকে সন্দেহ হয়।
এমন কোনো চোখ নেই
যার দিকে তাকালেই আবার কান্না পায়।
তবু আছি।
আর থাকবো বললে
পাখার হাওয়া থেকে
ওইতো পুজোরঘর তোমার
কুটুমের সাথে।
কাটুমের চৌকাঠ ছুঁয়ে।
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,