পাখি
ঠিক একদিন
উড়ে যাবে
মায়া ফেলে,ছায়া ও
খাঁচা ফেলে
দূরে,বহুদুর যতটা বলে
চিনিয়ে ছিল
আকাশ বাতাস পৃথিবী
মা মাতৃভূমি
শাশ্বত পাখি কেই
জানতে চাইনি
কোঠা বাড়ি
শরীর তিন দরজার কোঠা
আমাদের প্রতি মহুর্ত
আকাশ দরজা চেনায়
জানালা ও ভিন্ন
সিলেবাস,পাটিগণিত
জ্যামিতি,ছেদবিন্দু ব্যাসার্ধ
আত্মার স্কেল ক্যাম্পপাশে মাপা
আশ্চর্য ভাবে
গন্তব্য সেই মহাপ্রস্থানের দিকে
কেন তবে
মানুষে মানুষে এত ভিন্নতা
ডাস্টবিন
লিখছি কাটছি
কাকে লিখছি,কি লিখছি
বলতে পারবো না
জানালাতে
ঠেস দেয় টুকরো রোদ্দুর
মেঘ নুপূর রামধনু
অন্ধকারের আয়না জ্যোৎস্না
সকলেই একা একা
ক্ষয় যত বাড়ছে
সময় কমছে
মনকে কুচি কুচি করে
ভর্তি করছি শূন্যতা
নিত্য
সংসার ঘোর মায়াময়
নেই তেমন কিছু
বা,অনেক কিছুই থাকে
ঘড়ি বন্ধ হয়ে গেলে
সময় থেমে থাকে না
সে অখণ্ড চৈতন্যময়
যন্ত্র মানে যন্ত্রণা
সেও মোক্ষ চায়
জন্ম
মৃত্যু
রূপ
চক্রাবর্তনই দুঃখের কারণ
পথ
যার মৃত্যু নাই
অমরত্বে বাঁচে তার নাম পথ
সবার আগে জাগে
ভাত.কাপড় লাগে না
উদাস হাওয়ার শরীর
টুপ টাপ গন্ধ ঝরে
তার হাত ধরে
পৃথিবী বাঁচে.হাঁটতে শেখে
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,