পোষা নদী
একটা দুরন্ত নদী পুষে রাখি বুকের মধ্যখানে
কবে জানি পাড় ভাঙে অভিমানে
২
উপচে পড়ছে পাড় ভেঙে পানি; মিমি বলে, জল
পরিভাষা যা হোক, পড়ছে তো অবিরল
৩
ডাকা বানে চোখ ভেসে যায়, ভাসে সব অন্তরাল
জলের স্রোত না পায় তবু মনের নাগাল
কবিতা দিবস ও ক্যামোফ্লেজ
তোমার সমস্ত ক্যামোফ্লেজ ধুয়ে গিয়েছিলো
সঙ্গত চুম্বন এবং স্খলনে
অভিমান তুচ্ছ করে মাঝেমধ্যে মনে হয়
দাঁড়াই আবার তোমার সড়ক জুড়ে
আকাশ স্পর্শ করে জানি, সকল স্পর্ধা বৃথা
মূলত আকাশ বলে কিছু নেই
সবই শূন্যতা
দাঁতে কেটে যায় চুম্বনের দাগ, কেটে যায়
নীলাভ বিষের চিহ্ন, পৃথিবীর মতো শুদ্ধ হও
প্রার্থনায় থাক দুহাতে তোমার মুখ
তোমার সমস্ত ক্যামোফ্লেজ আজো মুছে যায়
কবিতা দিবসের সকরুণ বৃষ্টির জলে
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,