সাম্প্রদায়িক ১
পিকনিক বসেছে
আলু কপির আই ডি ঘষে ঘষে পরীক্ষা
এদিকটা কনভয়
শুধু বালি বা বরফেই যুদ্ধ আটকে থাকে না
আমার খিচুড়ির বালতিও ফুঁসে উঠছে অভিমান
তোমার রান্নায় আমি দুধের গন্ধ পাই
খিদেতে হাত বুলিয়ে মনে হয়
জিষ্ণুকে দেখি নি কতদিন
খিচুড়ির বালতি কার্পেট চশমা
কত মূল্যবান ছিল
কত মহার্ঘ্য এই ফাঁকতালে বেঁচে যাওয়া
সাম্প্রদায়িক ২
আমাকে কেটে নুন ছড়িয়ে দিচ্ছে কেউ
যারা পথজুড়ে ছিল
যারা পথভুলে ছিল
ওই মাংসের দৃশ্যে তোমরা সঙ্গত নিশ্চুপ
আমি ঘাস ভাবছিলাম
ভাবছিলাম উড়ন্ত বরফকুচি
সূর্য ফুঁড়ে এগিয়ে আসে আমার ভাইয়েরা
একটু পরেই মাংস ওড়া শুরু হল
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,