৭ মে, ২০২৪
দুধারে ঈশ্বর
(ক)
একটি প্রাণবন্ত ফুঁয়ে একরাশ আঙুল
এ কেমন বিমল ফুল
নীল হাত নেড়ে বলে
প্রজাপতি ছেলেবেলা তার ক্যাপশন
ছিঁড়ে নেবে কোমড় জাপটে
হিমশিম রোদেরাই নাকি অবনী
সিগারেট ঘিরে
ওঠে ভাঙে বোধ হয়
পেরিয়ে মসৃণ কাঁদার বার্ণিশ
বিশেষণ-হীন কেটে কেটে
পাখির বেঁকে যাওয়া দাঙ্গা
একটি ব্যক্তিগত সিনট্যাক্স যেমন
এক হয় ভূগোলে তেমনি ভোর ভোর
রওনা হলাম চোখ মেলে
(খ)
এখন বিকেলের দিকে তাকিয়ে
তার অসুখ
গবেষণা যা খানিকটা এগোয়
জানালায়, নৌকার চত্বর থেকে ঐ
বেড়ালের মাঠ ফিরতি মঞ্জুশ্রী
রহস্যময় বিবাদ যেতেযেতে স্থির করে
শব্দের আধুলি কালো পাখি
ঝুঁকে পড়ে আছে ওধারে
অপরিচ্ছন্ন বারবার নেমে এসে
খেয়ে গেল ঘোরাফেরা বিস্ময়
ভয় নেই নেই জন্ম
ঢেকেছে মোমটুকু কিছুদিন
হাতে নিয়ে সেঁজুতি
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
ওয়াহিদার হোসেন
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
কবিতা৭ মে, ২০২৪
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
কবিতা৭ মে, ২০২৪
শ্রী সদ্যোজাত
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,
কবিতা৭ মে, ২০২৪