যে পথ রোজকার দেখা,তার সামান্য দূরত্ব থেকে
হাঁটু মুড়ে,চুপচাপ এই তাকিয়ে থাকা
এ যেন নিজের ভেতর থেকে নিজেকে খুলে ফেলা
আর ছুঁঁড়ে দেওয়া নিজের
প্রাচীনতম শেকড়
অনর্থক
তবুও হারিয়ে যাওয়া একা,দ্রুতলয়ে
সম্ভবত বুঝিয়ে দিতে চায় যে
এখানে কোনো ধীর পায়ের ফিরে আসা নেই
কেবল এই দেখাটুকুই আবহমানের.....
শেষপর্যন্ত
যা আমার একান্ত নিজস্ব
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,