৭ মে, ২০২৪
দুটি কবিতা
আততায়ীর প্রেম
প্রশ্নের আড়াল থেকে অল্প আলোতে
তাকে বেরিয়ে যেতে দেখেছি
কিছু নীচ অক্ষর মিলিয়ে গান বাঁধতে দেখেছি...
তারপর থেকেই কালো রঙের ঘাস খায় বিবর্ণ বেড়ালটা
জেগে ওঠে যাবতীয় ভুল পথ...
নাম তুলে রাখা মানুষটা চেনেনি মানুষ
গল্পের খাতিরে একটা জ্যামিতি এঁকেছে নিখুঁত...
তবু দেখা যাক, যদি নরম নদীটা থেকে যায় কোথাও!
যদি নগ্ন বৃহন্বলা নারী হয় কখনো!
তখন না হয় আবার ফেরা যাবে বন্দরে
হেমন্তে ঢেলে দেওয়া যাবে বসন্তের উর্বরতা
নইলে চিবোতে চিবোতে ছিবড়ে আবিষ্কার করে কী হবে
জানোই তো, পৃথিবী ফুরিয়ে গেলে
আবর্তন বলে আর কিছু থাকে না
কিছু শেষকথা
ডায়েরি লিখতে গেলে লাইন বেঁকে যায় এখন
ছেদ যতি কমা ছড়িয়ে দিই
কথারা থামে খানিক , শিরদাঁড়া সোজা করে
তারপর ধীরে ধীরে ভিড়ে যায় লুপ লাইনে
হারিয়ে যায় সব দিনলিপি
রটনাগুলি বিশ্বাস হয়ে ওঠে
শুধু বস্তুর চোরা আহ শুনতে পাই
যেন পুড়ে যাচ্ছে কোনো আদি নক্ষত্রের আলো
পোড়া জীবনের মহাকাব্য লিখে লিখেই
হয়ত মিলিয়ে গেল সব গল্প
তাই মনে রেখো, সব কথা শেষকথা হতে দেরি নেই
তাই হয়ত অক্ষর পোড়া রঙের হয় !
সংশ্লিষ্ট পোস্ট
ওয়াহিদার হোসেন
কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?
কবিতা৭ মে, ২০২৪
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস
দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব
কবিতা৭ মে, ২০২৪
শ্রী সদ্যোজাত
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,
কবিতা৭ মে, ২০২৪